এখানে টাচ করুন

Thursday, October 17, 2024

অযথা মোবাইলে সময় নষ্ট না করি, ফ্রীলান্সিং শিখে টুকিটাকি ইনকাম করি



অযথা মোবাইলে সময় নষ্ট না করি, ফ্রীলান্সিং শিখে টুকিটাকি ইনকাম করি
✔️Forsage.io নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পাওয়ার
✔️দিন বদলাচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিংদের 
✔️ যারা কাজ করতে চাও তাদেরকে ফিরিতে কাজ শেখানো হবে। এবং সর্বোচ্চ সাপোর্ট দেওয়া হবে। 

🥇🥇আপনি কি প্রবাসী, আপনি কি স্টুডেন্ট, আপনি কি বেকার, সবাই এই কাজটি করতে পারেন। এখন বিশ্বে প্রায় ৩২ লক্ষ  তরুণ তরুণী ফরসেজ ডট আইও নেটওয়ার্ক মার্কেটিং নিয়ে কাজ করছেন। ঘরে বসেই আয় করেন ডলার। আপনার হাতের স্মার্ট ফোন দিয়ে রোজ ইনকাম করতে পারবেন ৫০০ থিকে ১০০০ টাকা।  এবং মাসে ২০ হাজার থিকে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এটাই হলো Forsage এর পাওয়ার।কাজ করতে চাইলে ইনবক্সে যোগাযোগ করেন 🏅🏅

Wednesday, October 16, 2024

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খুলুন

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খুলুন

বিকাশ খুলতে এখানে টাচ করে এ্যাপ্স ডাউনলোড করুন DOWNLOAD 

(আপনার মোবাইলে এপ্স থাকলে, তা আগে আনস্টল করুন) 

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খুলুন: 

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে যা লাগবে-

১। স্মার্টফোন

২। জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি

পদ্ধতি:  

১। বিকাশ অ্যাপে গিয়ে লগইন/রেজিস্টার-এ ট্যাপ করুন। 

২। অপারেটর বেছে নিয়ে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিন। 

৩। মোবাইল নাম্বারে পাঠানো ভেরিফিকেশন কোড দিয়ে পরের ধাপে যান।

৪। শর্তাবলি পড়ে সম্মতি দিয়ে সামনে এগিয়ে যান।

৫। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সামনের ও পেছনের অংশের ছবি তুলুন। 

৬। প্রয়োজনীয় তথ্য চেক করে এগিয়ে যান। 

৭। ফোনের ক্যামেরা দিয়ে নিজের চেহারার ছবি তুলুন।

৮। এবার তথ্য সাবমিট করে এগিয়ে যান।

৯। ভেরিফিকেশনের কনফার্মেশন এসএমএস-এর জন্য অপেক্ষা করুন। এই তথ্য যাচাই করতে বিকাশ-এর ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

১০। কনফার্মেশন এসএমএস পাওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পিন সেট করতে হবে। পিন সেট করতে অ্যাপে এসে 'পিন সেট করুন'-এ ট্যাপ করে ৫ সংখ্যার পিন দিয়ে নিশ্চিত করুন।

১১। এবার বিকাশ অ্যাপে লগইন করুন।

* আপনার পিন নাম্বারটি সবসময় গোপন রাখুন

Saturday, October 12, 2024

কাজের চেয়ে যখন কর্মী বেশি।

কাজের চেয়ে যখন কর্মী বেশি। 


এক কোম্পানীতে ছিলো এক পিপড়া। 
সে প্রতিদিন ৯ টায় অফিসে ঢুকতো, তারপর কারো সঙ্গে সময় নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে কাজে বসে যেত।

সে যে পরিমাণ কাজ করত তাতে কোম্পানির উৎপাদন হতো প্রচুর এবং এর ফলে সে আনন্দের সঙ্গেই জীবন নির্বাহ করত।

ওই অফিসের সিইও সিংহ অবাক হয়ে দেখত,এই পিঁপড়াটি কোনো ধরনের সুপারভিশন ছাড়াই প্রচুর কাজ করছে। 
সিংহ ভাবল পিঁপড়াকে যদি কারও সুপারভিশনে দেওয়া হয় তাহলে সে আরও বেশি কাজ করতে পারবে।

কয়েক দিনের মধ্যেই সিংহ একটি তেলাপোকাকে পিঁপড়ার সুপারভাইজার হিসেবে নিয়োগ দিল। সুপারভাইজার হিসেবে এই তেলাপোকাটির ছিল দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আর সে দুর্দান্ত রিপোর্ট লিখতে পারত।

তেলাপোকাটি প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিল, এই অফিসে একটি অ্যাটেনডেন্স সিস্টেম থাকা উচিত।
কয়েক দিনের মধ্যেই তেলাপোকার মনে হলো,তার একজন সেক্রেটারি দরকার, যে তাকে রিপোর্ট লিখতে সাহায্য করবে। 

সে একটা মাকড়সাকে নিয়োগ দিল এই কাজে যে সব ফোন কল মনিটর করবে আর নথিপত্র রাখবে।

সিংহ খুব আনন্দ নিয়ে দেখল যে তেলাপোকা তাকে প্রতিদিনের কাজের হিসাব দিচ্ছে আর সেগুলো বিশ্লেষণ করছে গ্রাফের মাধ্যমে। 

ফলে খুব সহজেই উৎপাদনের ধারা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাচ্ছে এবং সিংহ সেগুলো বোর্ড মিটিংয়ে ‘প্রেজেন্টেশন’ আকারে পেশ করে বাহবা পাচ্ছে।

কিছুদিনের মধ্যেই তেলাপোকার একটি কম্পিউটার ও লেজার প্রিন্টার প্রয়োজন হলো এবং এগুলো দেখভালের জন্য আইটি ডিপার্টমেন্ট গঠন করল। 
আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পেল মাছি।

আমাদের কর্মী পিঁপড়া যে প্রতিদিন অফিসে এসে প্রচুর কাজ করে মনের সুখে গান গাইতে গাইতে বাসায় ফিরত, তাকে এখন প্রচুর পেপার ওয়ার্ক করতে হয়,সপ্তাহের চার দিনই নানা মিটিংয়ে হাজিরা দিতে হয়।

নিত্যদিন এসব ঝামেলার কারণে কাজে ব্যাঘাত ঘটায় উৎপাদন কমতে লাগল, আর সে বিরক্ত হতে লাগল।

সিংহ সিদ্ধান্ত নিল পিঁপড়া যে বিভাগে কাজ করে,সেটাকে একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট ঘোষণা করে সেটার একজন ডিপার্টমেন্ট প্রধান নিয়োগ দেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।

সিংহ ঝিঁঝি পোকাকে ওই ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিল। 
ঝিঁঝিপোকা প্রথম দিন এসেই তার রুমের জন্য একটা আরামদায়ক কার্পেট ও চেয়ারের অর্ডার দিল।

কয়েক দিনের মধ্যেই অফিসের জন্য স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান তৈরি করতে ঝিঁঝি পোকার একটি কম্পিউটার ও ব্যক্তিগত সহকারীর প্রয়োজন হলো। 

কম্পিউটার নতুন কেনা হলেও ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে ঝিঁঝিপোকা নিয়োগ দিল তার পুরোনো অফিসের একজনকে।

পিঁপড়া যেখানে কাজ করে, সেখানে আগে ছিল চমৎকার একটা পরিবেশ। এখন সেখানে কেউ কথা বলে না, হাসে না। সবাই খুব মনমরা হয়ে কাজ করে।

ঝিঁঝিপোকা পরিস্থিতি উন্নয়নে সিংহকে বোঝাল,‘অফিসে কাজের পরিবেশ’ শীর্ষক একটা স্টাডি খুব জরুরি হয়ে পড়েছে।

পর্যালোচনা করে সিংহ দেখতে পেল পিঁপড়ার বিভাগে উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক কমে গেছে।

কাজেই সিংহ কয়েক দিনের মধ্যেই স্বনামখ্যাত কনসালট্যান্ট পেঁচাকে অডিট রিপোর্ট এবং উৎপাদন বাড়ানোর উপায় বাতলে দেওয়ার জন্য নিয়োগ দিল।

পেঁচা তিন মাস পিঁপড়ার ডিপার্টমেন্ট মনিটর করল,সবার সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান কথা বলল,তারপর বেশ মোটাসোটা একটা রিপোর্ট পেশ করল সিংহের কাছে। 
ওই রিপোর্টের সারমর্ম হলো,এই অফিসে প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী বেশি,কর্মী ছাঁটাই করা হোক।

পরের সপ্তাহেই বেশ কয়েকজন কর্মী ছাঁটাই করা হলো। 

বলুন তো কে সর্বপ্রথম চাকরি হারাল?

ওই হতভাগ্য পিঁপড়া।😥

কারণ পেঁচার রিপোর্টে লেখা ছিল, এই কর্মীর মোটিভেশনের ব্যাপক অভাব রয়েছে এবং সর্বদাই নেতিবাচক আচরণ করছে যা অফিসের কর্মপরিবেশ নষ্ট করছে।
Cltd

অযথা মোবাইলে সময় নষ্ট না করি, ফ্রীলান্সিং শিখে টুকিটাকি ইনকাম করি

অযথা মোবাইলে সময় নষ্ট না করি, ফ্রীলান্সিং শিখে টুকিটাকি ইনকাম করি ✔️Forsage.io নেটওয়ার্ক মার্কেটিং পাওয়ার ✔️দিন বদলাচ্ছে নেটওয়ার্ক মার্কেটিং...